কক্সবাজারের পেকুয়া উপজেলায় ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযানে বিপুল পরিমান বালি জব্দ করা হয়েছে। এ সময় বনবিভাগের রিজার্ভ জায়গায় সম্প্রতি গড়ে উঠা দুইটি স্থাপনাও উচ্ছেদ করা হয়েছে।
আজ মঙ্গলবার সকাল ১১টার দিকে পেকুয়া উপজেলার টইটং ইউনিয়নের মধুখালী এলাকায় অভিযান পরিচালনা করা হয়।
এ সময় পেকুয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও নিবার্হী ম্যাজিস্ট্রেট মোতাছেম বিল্যাহ জনৈক জাকের হোসেন কর্তৃক অবৈধভাবে উত্তোলনকৃত বিপুল পরিমান বালি জব্দ করে। পরে ওই বালি বন বিভাগের বারবাকিয়া রেঞ্জ কর্মকর্তা আব্দুল গফুর মোল্লার জিম্মায় দেয়া হয়।
ওইদিন মধুখালীতে পৃথক অভিযান চালিয়ে তাজের মুল্লকের ছেলে আবুল কাসেমের মুরগীর ফার্মের জন্য নির্মিত একটি অবৈধ স্থাপনা ও একই ইউনিয়নের বনকানন এলাকায় পল্লী চিকিৎসক জমির হোসেনের নির্মিত পাকা স্থাপনা গুড়িয়ে দেয়া হয়েছে।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোতাছেম বিল্যাহ জানায়, পাহাড়ের গহীন অরন্যে একটি চক্র পাহাড়ী ছরা থেকে অবৈধভাবে বালি উত্তোলন করে পাচার করছিল।
এছাড়া বনবিভাগের জায়গায় কিছু ব্যক্তি স্থাপনা নির্মানকাজ চালিয়ে যাচ্ছে। সকালে অভিযান চালিয়ে বিপুল পরিমান বালি জব্দ করা হয়েছে। দুইটি অবৈধ স্থাপনা গুড়িয়ে দেয়া হয়েছে। অভিযান পরিচালনার সময় পেকুয়া থানা পুলিশ ও রেঞ্জ কর্মকর্তা উপস্থিত ছিলেন।
0 Comments